Homeখবরদেশপিছনে পড়ে রইলেন জো বাইডেন, ঋষি সুনকরা! জনপ্রিয়তার শীর্ষস্থানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র...

পিছনে পড়ে রইলেন জো বাইডেন, ঋষি সুনকরা! জনপ্রিয়তার শীর্ষস্থানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী

প্রকাশিত

নয়াদিল্লি: ৭৮ শতাংশ গ্রহণযোগ্যতা রেটিং নিয়ে বিশ্ব নেতাদের মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। তিনি পিছনে ফেলেছেন অস্ট্রেলিয়া, ইতালি, আমেরিকা, ব্রিটেন, কানাডা, জার্মানির মতো দেশের রাষ্ট্রনেতাদের। আমেরিকার সংস্থা মর্নিং কনসাল্টের (Morning Consult) প্রকাশিত তথ্যে তেমনটাই জানা গিয়েছে।

বিশ্বের মধ্যে জনপ্রিয়তম নেতা কে, সেটা খুঁজে বের করতেই সমীক্ষা করেছিল মর্নিং কনসাল্ট পলিটিক্যাল ইন্টেলিজেন্স। জানা গিয়েছে, জনপ্রিয়তার দিক থেকে বিশ্বের মানুষের কাছে সবচেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য নেতা হিসাবে ৭৮ শতাংশ সমর্থন আদায় করে নিয়েছেন মোদী।

সমীক্ষক সংস্থা জানিয়েছে, মোদীর পরে মেক্সিকোর আন্দ্রেস মানুয়েল লোপেজ ওবরাডোর ৬৮ শতাংশ এবং অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবেনিজ ৫৮ শতাংশ রেটিং নিয়ে যথাক্রমে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছেন। ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ৫২ শতাংশ রেটিং নিয়ে তালিকার চার নম্বরে রয়েছেন। ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা ডি সিলভা ৫০ শতাংশ রেটিং নিয়ে তালিকার পাঁচ নম্বরে রয়েছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ৪০ শতাংশের সাধারণ রেটিং নিয়ে যথাক্রমে ষষ্ঠ এবং সপ্তম স্থানে রয়েছেন।

সমীক্ষক সংস্থার দাবি, এই জনপ্রিয়তার তালিকা তৈরি করা হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের, নানা সামাজিক অবস্থানের মানুষের মতামত ভিত্তিতে। সমীক্ষা চালানো হয়েছিল চলতি বছরের ২৬-৩১ জানুয়ারির মধ্যে। সেই প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করার পরেই দেখা গিয়েছে প্রথম স্থানে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। মর্নিং কনসাল্ট নিজের ওয়েবসাইটে বলেছে, “অনুমোদনের রেটিংগুলি প্রতিটি দেশের প্রাপ্তবয়স্ক বাসিন্দাদের কাছ থেকে পাওয়া সাত দিনের চলমান গড়ের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়”।

এ ছাড়াও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক ৩০ শতাংশ জনপ্রিয়তার রেটিং নিয়ে ১৬তম স্থানে রয়েছেন। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাঁকর ২৯ শতাংশ রেটিং নিয়ে ১৭তম স্থানে এবং নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী জোনাস গাহর স্টোর ২১ শতাংশ জনপ্রিয়তা পেয়ে ২২তম স্থান অর্জন করেছেন।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০২০ সালের মে মাসে এই সংস্থারই সমীক্ষায় ৮৪ শতাংশ গ্রহণযোগ্যতা আদায় করে তালিকার শীর্ষে ছিলেন মোদী। ২০২১ সালের মে মাসে যা ৬৩ শতাংশে নেমে আসে। পরের বছর, ২০২২ সালে ৭১ শতাংশ রেটিং নিয়ে ফের তালিকার শীর্ষস্থান চলে আসে তাঁর দখলে।

আরও পড়ুন: আদানি ইস্যুতে উত্তাল দেশ, কোমর বেঁধে নামল মন্ত্রক

আপনার প্রশ্ন, আমাদের উত্তর

সাম্প্রতিকতম

বীরভূমে পাথর খাদানে ধস, মৃত্যু ৬ শ্রমিকের; আহত ৫

বীরভূমের পাথর খাদানে ধস নেমে মৃত্যু হল অন্তত ৬ জন শ্রমিকের। আহত ৫ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। উদ্ধারকাজে নেমেছে পুলিশ ও স্থানীয়রা।

দক্ষিণেশ্বর মেট্রো স্টেশনে দিনে দুপুরে রক্তারক্তি, ছুরিকাঘাতে মৃত এক ছাত্র

দক্ষিণেশ্বর মেট্রো স্টেশনে ছাত্রদের মধ্যে বচসা গড়াল রক্তারক্তিতে। ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত এক ছাত্রের মৃত্যু। নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন যাত্রীরা।

দৃষ্টিহীনদের দৃষ্টি ফেরাতে স্মার্টগ্লাসের চিপ বানালেন আইআইটি ধানবাদের গবেষকরা

দৃষ্টিহীনদের জন্য স্মার্টগ্লাসে ব্যবহারযোগ্য দেশীয় চিপ তৈরি করলেন আইআইটি ধানবাদের গবেষকরা। সম্পূর্ণ ভারতেই তৈরি এই APEC 1 চিপ আত্মনির্ভর ভারতের প্রযুক্তির বড় সাফল্য।

পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ছ’মাসে তদন্ত শেষের নির্দেশ, অয়ন শীলের জামিনের আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ছ’মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের। অভিযুক্ত অয়ন শীলের জামিনের আবেদন খারিজ, ছ’মাস পরে ফের আবেদন করা যাবে।

আরও পড়ুন

‘উই ফুল ইউ’ পোস্টারে মোদি-শাহ-যোগী, সমালোচনার ঝড়ে আইআইটি বম্বের কর্মশালা

দক্ষিণ এশিয়ার পুঁজিবাদ নিয়ে কর্মশালার পোস্টারে প্রধানমন্ত্রী মোদি, অমিত শাহ ও যোগী আদিত্যনাথকে নিয়ে বিতর্ক। IIT Bombay-সহ আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ইভেন্ট ঘিরে সমালোচনা তুঙ্গে।

অক্টোবরে দেশজুড়ে শুরু ভোটার তালিকার নিবিড় সংশোধন, দুই দশকের পর ফের উদ্যোগ বাংলায়

পুজোর মরসুম শেষে অক্টোবরে শুরু হচ্ছে ভোটার তালিকার নিবিড় সংশোধন (SIR)। ২০০২ সালের পর ফের পশ্চিমবঙ্গে শুরু হচ্ছে বিশেষ সংশোধন প্রক্রিয়া। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে আধার কার্ড এবার পরিচয়পত্র হিসাবে গ্রহণযোগ্য।

দেশের ১৫তম উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচিত এনডিএ প্রার্থী সি পি রাধাকৃষ্ণণ, শুভেচ্ছা জানালেন প্রাক্তন ধনখড়

৪৫২ ভোটে জয়ী হয়ে দেশের ১৫তম উপরাষ্ট্রপতি হলেন সি পি রাধাকৃষ্ণণ। বিরোধী প্রার্থী সুদর্শন রেড্ডি পেলেন ৩০০ ভোট। তামিলনাড়ুর তৃতীয় নেতা হিসেবে সর্বোচ্চ সাংবিধানিক পদে পৌঁছলেন তিনি।