Homeখবররাজ্যফের সংঘাত! একশো দিনের বকেয়া মেটাতে নতুন শর্ত কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

ফের সংঘাত! একশো দিনের বকেয়া মেটাতে নতুন শর্ত কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

প্রকাশিত

একশো দিনের কাজে বাংলার প্রায় ২১ লাখ শ্রমিকের টাকা আটকে রয়েছে বলে অভিযোগ তুলছে তৃণমূল। এই নিয়ে লাগাতার আন্দোলন চালাচ্ছে তৃণমূল। এরই মধ্যে এই ইস্যুতে নতুন করে সংঘাত পরিস্থিতি তৈরি করল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মন্তব্য।

ক’দিন আগেও এই ইস্যুতে পথে নেমেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজভবনের সামনে ধর্নাতেও বসেন তিনি। শেষমেশ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের আশ্বাসে ধর্না তুলে নেয় তৃণমূল। তবে এত কিছুর পরেও জটিলতা কাটেনি। তাতে কার্যত ঘৃতাহুতি করলেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন ও পঞ্চায়েত মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। তিনি সরাসরি জানিয়ে দিলেন, এই প্রকল্পে পশ্চিমবঙ্গ স্বচ্ছতা দেখালে এবং তাতে কেন্দ্র সন্তুষ্ট হলে তবেই বকেয়া টাকা দেওয়া হবে।

একশো দিনের কাজে অনিয়মের অভিযোগ তুলে পশ্চিমবঙ্গকে টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। তার ফলে বেকায়দায় পড়েছে খেটেখাওয়া সাধারণ মানুষরা। তা নিয়ে দিল্লিতে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। অভিষেক জানিয়ে দিয়েছেন, কেন্দ্র ‌টাকা না দিলেও রাজ্য সরকার এই টাকা মেটাবে। সম্প্রতি তিনি বলেন, ‘ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার যদি ৩৭ হাজার কোটি টাকা দিয়ে বাংলার মানুষকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দেয়, তাহলে আপনার পারিশ্রমিকের ব্যবস্থাও আমাদের মা মাটি মানুষের সরকার করবে।’ কারও উপর নির্ভর করতে হবে না বলে দাবি তাঁর।

ঘটনাচক্রে, ২০২১ সালে বিধানসভা ভোটে তৃণমূল ক্ষমতায় ফেরার পর থেকেই একশো দিনের কাজের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে দিল্লি থেকে একাধিক দল রাজ্যে আসে। প্রাথমিক ভাবে অনেক দলই নানা ধরনের দুর্নীতির খোঁজ পায়। পাশাপাশি, শুভেন্দু অধিকারী-সহ বিজেপির প্রথম সারির বেশ কয়েক জন রাজ্য নেতা দিল্লিতে গিয়ে জানান, টাকা এলেই তৃণমূল নেতারা তা ‘চুরি করবেন’। ২০২২ সালের গোড়া থেকে রাজ্যকে এই খাতে টাকা পাঠানো বন্ধ করে কেন্দ্র।

রাজ্যের বকেয়া টাকা নিয়ে শুক্রবার কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন এবং পঞ্চায়েতমন্ত্রী গিরিরাজ সিং বলেন, ‘‌টাকা তখনই পশ্চিমবঙ্গ পাবে যখন কেন্দ্র সন্তুষ্ট হবে এই প্রকল্পে তাদের কাজের স্বচ্ছতায়। আমরা বাংলাকে কি টাকা দিচ্ছি না, আমরা অন্যান্য প্রকল্পের অধীনে টাকা দিচ্ছি।’‌ অর্থমন্ত্রকের কাছে আর্জি জানানো হয়েছে অতিরিক্ত তহবিল দিতে বলে জানান মন্ত্রী।

আরও পড়ুন: ঘুষ মামলায় মহুয়া মৈত্রের পাশে কংগ্রেস, দূরত্ব বজায় রাখছে তৃণমূল

আপনার প্রশ্ন, আমাদের উত্তর

সাম্প্রতিকতম

বর্ষার বিদায় নিলেও সপ্তাহান্তে ফের ভোল বদলাতে পারে আবহাওয়া

বঙ্গ থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিদায় নিল বর্ষা। শুরু শীতের অপেক্ষা। তবে সপ্তাহান্তে ফের পরিবর্তন আসতে পারে আবহাওয়ায়, বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে ছয় জেলায়।

মোবাইল নম্বর নয়, এবার ইউজারনেম দিয়েই চ্যাট করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে! আসছে ইনস্টাগ্রাম-স্টাইল ফিচার

হোয়াটসঅ্যাপে আসছে ইনস্টাগ্রাম-স্টাইল ইউজারনেম ফিচার। মোবাইল নম্বর শেয়ার না করেই চ্যাট করা যাবে। নতুন এই ফিচার দেখা গেছে হোয়াটসঅ্যাপের বিটা ভার্সন ২.২৫.২৮.১২ তে। ইউজারনেম সেট করতে থাকবে কিছু নিয়মও।

সতর্ক থাকুন! পেঁপের সঙ্গে এই খাবারগুলো খেলেই বাড়বে বিপদ

ভিটামিন ও ফাইবারে ভরপুর পেঁপে যতটা উপকারী, ভুল খাবারের সঙ্গে খেলে ততটাই ক্ষতিকর। কমলালেবু, শশা, টমেটো, দই বা মধুর সঙ্গে পেঁপে খাওয়া হজমে সমস্যা, অ্যাসিডিটি ও অ্যালার্জির কারণ হতে পারে।

রাজ্যে শুরু টোটোর রেজিস্ট্রেশন, প্রথম দুই দিনে মাত্র ৯৫০ গাড়ি নথিভুক্ত ! দীপাবলির পর বাড়বে সাড়া আশা পরিবহণ দফতরের

রাজ্যে ব্যাটারি চালিত টোটো ও ই-রিকশার রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে। প্রথম দুই দিনে মাত্র ৯৫০টি গাড়ি নথিভুক্ত হয়েছে। পরিবহণ দফতর আশা করছে দীপাবলির পর এই সংখ্যা দ্রুত বাড়বে। রাজ্যে আনুমানিক টোটোর সংখ্যা ১০ লক্ষেরও বেশি।

আরও পড়ুন

বর্ষার বিদায় নিলেও সপ্তাহান্তে ফের ভোল বদলাতে পারে আবহাওয়া

বঙ্গ থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিদায় নিল বর্ষা। শুরু শীতের অপেক্ষা। তবে সপ্তাহান্তে ফের পরিবর্তন আসতে পারে আবহাওয়ায়, বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে ছয় জেলায়।

রাজ্যে শুরু টোটোর রেজিস্ট্রেশন, প্রথম দুই দিনে মাত্র ৯৫০ গাড়ি নথিভুক্ত ! দীপাবলির পর বাড়বে সাড়া আশা পরিবহণ দফতরের

রাজ্যে ব্যাটারি চালিত টোটো ও ই-রিকশার রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে। প্রথম দুই দিনে মাত্র ৯৫০টি গাড়ি নথিভুক্ত হয়েছে। পরিবহণ দফতর আশা করছে দীপাবলির পর এই সংখ্যা দ্রুত বাড়বে। রাজ্যে আনুমানিক টোটোর সংখ্যা ১০ লক্ষেরও বেশি।

২০০২ বনাম ২০২৫! ৭ জেলার ভোটার তালিকায় ৫১% থেকে ৬৫% মিল, কোথায় সবচেয়ে কম জানেন?

রাজ্যের সাতটি জেলায় ২০০২ ও ২০২৫ সালের ভোটার তালিকার মধ্যে ৫১% থেকে ৬৫% নামের মিল পাওয়া গিয়েছে। সর্বাধিক মিল কালিম্পংয়ে, সর্বনিম্ন ঝাড়গ্রামে। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে নতুনভাবে বিশেষ ভোটার তালিকা সংশোধন (SIR) শুরু করতে চলেছে নির্বাচন কমিশন।