Homeখবররাজ্যআমি গ্রাউন্ড জিরো গভর্নর হতে চাই, বললেন রাজ্যপাল, পাল্টা কটাক্ষ কুণালের

আমি গ্রাউন্ড জিরো গভর্নর হতে চাই, বললেন রাজ্যপাল, পাল্টা কটাক্ষ কুণালের

প্রকাশিত

পঞ্চায়েত ভোটের আগে রাজনৈতিক হিংসা নিয়ে কড়া বার্তা দিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তাঁর কথায়. ‘গণতন্ত্রের পাহারাদারের হাতে যেন মৃত্যুঘণ্টা না বাজে। খুনের রাজনীতি, ভয়ের রাজনীতি, হুমকির রাজনীতি দূর হওয়া দরকার। এটা ভারতের সংবিধান, গণতন্ত্রের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। যা ঘটছে তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। হাইকোর্টের নির্দেশেও এই বিষয়গুলি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। রাজ্যের প্রত্যেক নাগরিক প্রত্যেক নাগরিক যেন নির্ভয়ে ভোট দিতে পারেন। যেখানেই হিংসার ঘটনা ঘটবে, আমি সেখানেই আমি যাব। আমি গ্রাউন্ড জিরো গভর্নর হতে চাই।’ এই বক্তব্যেকে কটাক্ষ করে কুণাল ঘোষ বলেন, ‘রাজ্যপাল সম্পূর্ণভাবে রাজধর্ম পালন থেকে বিচ্যুত হয়েছেন। তিনি বিজেপির দলদাসে পরিণত হয়েছেন।’

কপ্টার দুর্ঘটনার পর কেমন আছেন মুখ্যমন্ত্রী?

কপ্টার দুর্ঘটনার পর তিনি কেমন আছেন টুইট করে নিজেই জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। টুইটে তিনি লিখেছেন, আমার সুস্থতার জন্য সকলের শুভ কামনায় আমি গভীরভাবে মুগ্ধ। মঙ্গলবার যখন হেলিকপ্টারটি সেবক এয়ারবেসে জরুরি অবতরণ করে। তার পর সর্বশক্তিমানের দয়া এবং মেডিকেল টিমের নিবেদিত প্রচেষ্টায়, আমি সুস্থ হয়ে উঠছি এবং বাড়িতে ফিজিওথেরাপি সেশন করছি।

বেপাত্তা সায়নী ঘোষ

ইডির ডাকার পর থেকে বেপাত্তা সায়নী ঘোষ। বুধবার খুঁটিপুজোয় তাঁর দেখা মেলে নি। সকালে বেরিয়ে রাতে আর বাড়ি ফেরেননি তিনি। দলের নেতারাও তাঁর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করতে পারছেন না। বন্ধ হোয়াটসঅ্যাপ। তাহলে কোথায় সায়নী ঘোষ? এই প্রশ্ন শুনে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ বললেন, হয়তো উলটো রথের উপোস করে থাকতে পারে। দুর্বল হয়ে পড়েছে।

মক্কায় বসে মিনাখাঁয় মনোনয়ন বাতিল করল কমিশন

মক্কায় বসে মিনাখাঁয় মনোয়ন পেশ করা তৃণমূল প্রার্থী মহরুদ্দিন গাজির মনোনয়ন বাতিল করল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। নিয়ম অনুযায়ী প্রার্থীকে মনোনয়ন পেশ করতে গেলে সশরীরে হাজির থাকতে হয়। কিন্তু তিনি মনোয়ন পেশের সময় হজ করতে মাক্কায় গিয়েছিলেন। সশরীরে হাজির না থাকা সত্ত্বে তাঁর মনোনয়ন গৃহিত হয়। এই নিয়ে মামলা হয় আদালতে। শেষ পর্যন্ত আদালতের নির্দেশ তৃণমূল প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল কমিশন।

মনোনয়ন প্রত্যাহারের হার কম

২০১৮-র তুলনায় এবার মনোনয়ন প্রত্যাহারের হার কম। আদালতে হলফনামা পেশ করে জানাল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। ২০১৮ সালে ১ লক্ষ ৩৩ হাজার ৬৭৩ টি বৈধ মনোনয়নের মধ্যে ২৩ হাজার ৬১৯ টি প্রত্যাহার করা হয়। সেবার প্রত্যাহারের হার ছিল ১৭.৬৬ শতাংশ। এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনে ২ লক্ষ ২৮ হাজার ১৫৮ টি বৈধ মনোনয়নের মধ্যে প্রত্যাহার করা হয়েছে ২০ হাজার ৬১২ টি। শতাংশের হিসাবে ৯.০৩ শতাংশ’।

শুক্রবার থেকে আবহাওয়ার ভোলবদল!

শুক্রবার থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন হতে পারে। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির পরিমাণ কিছুটা কমতে পারে। পয়লা জুলাই থেকে বাড়বে তাপমাত্রা। জলীয় বাষ্প থাকায় অস্বস্তি বাড়বে।

সাম্প্রতিকতম

জেনারেটিভ এআই প্রযুক্তিযুক্ত নয়া মডেলের স্মার্টফোন আনল রিয়েলমি

অত্যাধুনিক প্রযুক্তির নয়া মডেলের স্মার্টফোন কেনার পরিকল্পনা করছেন? আপনি কিনতেই পারেন রিয়েলমি সংস্থার নয়া...

আটকে একাধিক বিল, রাজভবনকে নোটিস পাঠাল সুপ্রিম কোর্ট

কলকাতা: রাজ্যের একাধিক বিল রাজভবনে আটকে আছে। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস সই করছেন না,...

‘পূর্ণ শক্তি দিয়ে সন্ত্রাস দমন’, কার্গিল দিবসে পাকিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি প্রধানমন্ত্রীর

নয়াদিল্লি: সম্প্রতি জম্মু ও কাশ্মীরে জঙ্গি হামলার ঘটনা ক্রমশ বাড়ছে। শুক্রবার কার্গিল বিজয় দিবসের...

নিট-এ শীর্ষ স্থানাধিকারীর সংখ্যা এক ধাক্কায় ৬১ থেকে নেমে আসবে ১৭-য়, সংশোধিত মেধা তালিকা সম্ভবত আজই

নয়াদিল্লি: স্নাতক স্তরের ডাক্তারি প্রবেশিকা পরীক্ষা নিট (NEET-UG)-এর সংশোধিত মেধা তালিকা ঘোষণা করা হতে...

আরও পড়ুন

আটকে একাধিক বিল, রাজভবনকে নোটিস পাঠাল সুপ্রিম কোর্ট

কলকাতা: রাজ্যের একাধিক বিল রাজভবনে আটকে আছে। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস সই করছেন না,...

দুর্গাপুজো কমিটিগুলির জন্য সরকারি অনুদান বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ বিলে বাড়ছে ছাড়ও, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দুর্গাপুজো কমিটিগুলির জন্য অনুদান বাড়ানোর ঘোষণা করেছেন। চলতি বছর ৪৩ হাজার ক্লাবকে ৮৫ হাজার টাকা করে অনুদান দেওয়া হবে, যা ২০২৫ সালে এক লক্ষ টাকায় পৌঁছাবে। বিদ্যুৎ বিলে ৭৫ শতাংশ ছাড়ের কথাও ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।

বাংলাদেশের কেউ পশ্চিমবঙ্গের দরজায় এলে তাকে ফেরানো হবে না, জানিয়ে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়  

খবর অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশ থেকে কোনো অসহায় মানুষ পশ্চিমবঙ্গের দরজায় এলে তাকে ফেরানো হবে...
ইন্টারভিউয়ে কীরকম শরীরী ভঙ্গিমা থাকা উচিত বাড়তি মেদ ঝরানোর নয়া ট্রেন্ড ‘ওয়াটার ফাস্টিং’ কী?