Homeখবররাজ্য৪ শতাংশ ডিএ বাড়ছে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের, ঘোষণা করলেন মমতা

৪ শতাংশ ডিএ বাড়ছে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের, ঘোষণা করলেন মমতা

প্রকাশিত

কলকাতা: ১ জানুয়ারি থেকে রাজ্য সরকারি কর্মীদের আরও ৪ শতাংশ ডিএ। বড়দিনের আগে ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের! বৃহস্পতিবার কলকাতায় খ্রিস্টমাস উৎসবের সূচনা অনুষ্ঠানে তাঁর ঘোষণা, রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়ানো হচ্ছে। ষষ্ঠ বেতন কমিশনের আওতায় সেই ডিএ বাড়ছে।

২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে নতুন হারে ডিএ কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এই বর্ধিত হারে ডিএ পাবেন রাজ্য সরকারি কর্মী ও অবসরপ্রাপ্ত রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। একইসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী এ কথাও উল্লেখ করেছেন যে এই ডিএ দিতে বাধ্য নয় রাজ্য সরকার। রাজ্যের জন্য এটা ঐচ্ছিক বিষয়। তবে সরকারি কর্মীরা এত পরিশ্রম করেন, সে কথা ভেবেই ডিএ বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এই বৃ্দ্ধির জন্য রাজ্যের ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকা খরচ হবে বলে জানান তিনি।

বড়দিন উপলক্ষে অ্যালেন পার্কে একটি অনুষ্ঠানে এ দিন উপস্থিত হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই মঞ্চ থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘২০১১ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ১ কোটি ৬৬ লক্ষ ৬৬৫ টাকা দেওয়া হয়েছিল ডিএ বাবদ। এরপর নতুন পে স্কেল অনুযায়ী, ৬ শতাংশ ডিএ বাড়ানো হয়েছে ২০১৯ সাল থেকে চার বছরে ৪ হাজার ১৪০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। আরও ৪ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি করা হবে।’

প্রসঙ্গত, রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ ১০ শতাংশ, কেন্দ্রের সঙ্গে ফারাক হবে ৩৬ শতাংশ। কেন্দ্রীয় হারে ডিএ-র দাবিতে রাজ্যে চলছে দীর্ঘ আন্দোলন। ফলে এই ৪ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধির ঘোষণায় খুশি নন আন্দোলনকারীদের একটা বড় অংশ। তাদের মতে,এই ফারাকটা শীঘ্রই ফের বেড়ে ৪০ শতাংশ হতে পারে। কারণ ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে এক দফায় কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ বৃদ্ধি পাওয়ার কথা। যাঁরা আপাতত সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় ৪৬ শতাংশ হারে ডিএ পান।

এ প্রসঙ্গ সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের নেতা রাজীব দত্ত সংবাদ মাধ্যমের কাছে বলেন, ‘ব‍্যবধানটা (ছিল) ৪০ শতাংশ, উনি ৪ সতাংশ ঘোষণা করছেন। মাননীয়া মুখ‍্যমন্ত্রীকে বলি এককের ঘরে শূন‍্যটা কোথায়? আপনি তো ট্রেডমিলে বাজেট কষেন। শূন‍্যটাকে বামদিকে না বসিয়ে চার এর ডান দিকে বসান। আমরা কিন্তু ভিক্ষা চাইছি না।’

আরও পড়ুন: সংসদ নিরাপত্তা লঙ্ঘন: বেঙ্গালুরুতে আটক প্রাক্তন পুলিশ অফিসারের ইঞ্জিনিয়ার পুত্র

আপনার প্রশ্ন, আমাদের উত্তর

সাম্প্রতিকতম

উচ্চমাধ্যমিক তৃতীয় সেমিস্টারে পাশের হার ৯৩.৭২%, ২০১১ সালের পর সর্বোচ্চ; প্রথম স্থানে দু’জন, দু’জনেই পুরুলিয়া রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র

চলতি বছরে উচ্চমাধ্যমিকের তৃতীয় সেমিস্টারে পাশের হার ৯৩.৭২ শতাংশ, যা ২০১১ সালের পর সর্বোচ্চ। প্রথম হয়েছেন পুরুলিয়া রামকৃষ্ণ মিশনের দুই ছাত্র প্রীতম বল্লভ ও আদিত্য নারায়ণ জানা। পাশের হারে শীর্ষে দক্ষিণ ২৪ পরগনা।

বিহার নির্বাচনের ইস্তাহার প্রকাশ এনডিএ-র, ১ কোটি চাকরি ও চারটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, আর কী প্রতিশ্রুতি?

বিহার বিধানসভা নির্বাচনের আগে এনডিএ প্রকাশ করল তাদের ইস্তাহার। এক কোটি চাকরি, চারটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, সাতটি এক্সপ্রেসওয়ে, এবং এক কোটি ‘লক্ষপতি দিদি’-র প্রতিশ্রুতি। মহিলাদের ক্ষমতায়ন ও পরিকাঠামো উন্নয়নে বিশেষ জোর।

দার্জিলিং-সহ উত্তরের একাধিক জেলায় ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস, দক্ষিণে অল্পস্বল্প বৃষ্টি, কতদিন থাকবে মোন্থার প্রভাব?

ঘূর্ণিঝড় মোন্থা দুর্বল হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হলেও তার প্রভাব পড়ছে গোটা বাংলায়। উত্তরবঙ্গে চার জেলায় লাল সতর্কতা জারি, দক্ষিণবঙ্গেও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রইল।

গুয়াহাটিতে ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা দ্বিতীয় টেস্টে মধ্যাহ্নভোজের আগেই চা-পানের বিরতি! কেন এই সিদ্ধান্ত? 

খবর অনলাইন ডেস্ক: টস, মধ্যাহ্নভোজের বিরতি, চা-পানের বিরতি, তার পর সে দিনের খেলা শেষ...

আরও পড়ুন

দার্জিলিং-সহ উত্তরের একাধিক জেলায় ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস, দক্ষিণে অল্পস্বল্প বৃষ্টি, কতদিন থাকবে মোন্থার প্রভাব?

ঘূর্ণিঝড় মোন্থা দুর্বল হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হলেও তার প্রভাব পড়ছে গোটা বাংলায়। উত্তরবঙ্গে চার জেলায় লাল সতর্কতা জারি, দক্ষিণবঙ্গেও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রইল।

ঘূর্ণিঝড় মোন্থার অবশিষ্ট শক্তির জেরে উত্তরবঙ্গে অতি প্রবল বর্ষণের সম্ভাবনা, দক্ষিণবঙ্গেও বৃষ্টির আশঙ্কা

ঘূর্ণিঝড় মোন্থা স্থলভাগে আঘাত হানার পর দুর্বল হলেও তার প্রভাবে উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ারে লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

মোন্থা আপডেট:  কাকিনাড়ায় আছড়ে পড়ল ঘূর্ণিঝড়, দুর্বল হলেও বৃষ্টি ঝড়ে বিপর্যস্ত একাধিক রাজ্য, বাংলায় কতদিন বৃষ্টি?

গত ২৮ অক্টোবর রাতে কাকিনাড়া উপকূলে আছড়ে পড়েছে ঘূর্ণিঝড় মোন্থা। ঘণ্টায় ৯০-১১০ কিমি গতিবেগে উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল অতিক্রম করেছে ঘূর্ণিঝড়টি। বর্তমানে দুর্বল হলেও দক্ষিণ ওড়িশা, ছত্তীসগঢ়, ঝাড়খণ্ড ও পশ্চিমবঙ্গে বৃষ্টি ও বিপর্যয়ের আশঙ্কা রইল।