Homeকেনাকাটাসেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস-এর গসিপ নিয়ে এল নতুন গয়নার কালেকশন 'পদাবলী'

সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস-এর গসিপ নিয়ে এল নতুন গয়নার কালেকশন ‘পদাবলী’

প্রকাশিত

কলকাতা: পূর্ব ভারতের বৃহত্তম জুয়েলারি রিটেলার (স্টোরের সংখ্যার ভিত্তিতে) সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস নিয়ে এল নিজের ফ্যাশন এবং লাইফস্টাইল জুয়েলারি সাব-ব্র্যান্ড ‘গসিপ’-এর নতুন কালেকশন। হাতে তৈরি সিলভার এবং নন-সিলভার জুয়েলারির এই অনন্য সংগ্রহের নাম – পদাবলী।

বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) থেকে শুরু হওয়া চারদিনের জন্য আয়োজিত এক প্রদর্শনীতে সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস এবং তন্তুশিল্পীদের মধ্যে অনবদ্য মেলবন্ধনের নিদর্শন – একই নকশার হাতে তৈরি গয়না এবং হাতে বোনা শাড়ি সম্ভারের প্রদর্শনী করছে। এই বিশেষ প্রদর্শনীটি চলছে ২৬ মার্চ পর্যন্ত কলকাতার গ্যালারি গোল্ড আর্ট সেন্টারে। শহরের শাড়ি এবং গয়নাপ্রেমীদেরকে বাংলার ঐতিহ্যমণ্ডিত কারুশিল্প ও কারিগরি সম্যক অনুভব করার সুযোগ এনে দিয়েছে সংস্থা। দর্শকদের মন্ত্রমুগ্ধ করবে হাতে বোনা শাড়ির ডিজাইন এবং গহনাতেও তার সম-প্রতিফলন। এই বিশেষ সম্ভার সেনকো গোল্ড এবং ডায়মন্ডসের গ্রাহকদের জন্যই তৈরি করা হয়েছে।

গত বছর পদাবলীর প্রথম সংস্করণের প্রভূত সাফল্যের পর, এ বার প্রদর্শনীর দ্বিতীয় সংস্করণে এক্সক্লুসিভ গসিপ কালেকশন প্রদর্শন করা হয়েছে যেখানে ঐতিহ্যবাহী জামদানি, তাঁত এবং কাঁথাস্টিচ শাড়ির নকশা প্রতিফলিত হয়েছে রূপো এবং অন্যান্য সংকর ধাতু দিয়ে তৈরি গয়নাতে। জহুরিশিল্পীরা শাড়ির উপরের পাখি, গাছ, পাতা, পশুপাখি সহ বিভিন্ন জ্যামিতিক আকারের সাথে সমন্বয়ে গহনার উপরে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে একই নকশা ফুটিয়ে তুলেছেন। সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস অভিজ্ঞ তন্তুশিল্পী মানস ঘোড়াইয়ের সঙ্গে এই বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। এই অনন্য অসাধারণ উদ্যোগের মাধ্যমে ব্র্যান্ড শতাব্দী প্রাচীন বয়নশিল্পের পুরুজ্জীবনের চেষ্টা করেছে এর সঙ্গে সমসাময়িক গয়নার নকশার মিশেল ঘটিয়ে।

অনুষ্ঠানে এই উদ্যোগের প্রধান স্থপতি সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডসের ডিরেক্টর জয়িতা সেন বলেন, “আমরা শহরের শাড়ি ও গয়না অনুরাগীদের সামনে পদাবলীর দ্বিতীয় সংস্করণ প্রদর্শন করতে পেরে আনন্দিত। এই অনন্য উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা নারীর নিজেকে নতুনভাবে সাজিয়ে তোলার ইচ্ছাকে একটি নতুন রূপ দিতে চেয়েছি যা তাঁদের আত্মতৃপ্তি দেবে এবং ব্যক্তিত্ব প্রকাশে সহায়ক হবে। বাংলার জহুরিশিল্পী ও তন্তুশিল্পীদের দক্ষতার নিদর্শন এই পদাবলী কালেকশন পয়লা বৈশাখ উদযাপনের আনন্দ আরও বাড়িয়ে তোলার জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি করা হয়েছে।”

বলে রাখা ভালো, বিকাল ৩টা থেকে সন্ধ্যে ৮টা পর্যন্ত প্রদর্শনী চলাকালীন ক্রেতারা তাঁদের পছন্দের শাড়ি ও গয়না কিনতে পারবেন। প্রতিটি শাড়ির সঙ্গেই মিলবে মানানসই নেকলেস, কানের দুল, চুড়ি। দাম শুরু হাজার টাকা থেকে ৷ ২৬ মার্চ প্রদর্শনী শেষ হওয়ার পরও পদাবলী কালেকশন পাওয়া যাবে সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস-এর সকল শোরুমগুলিতে।

সাম্প্রতিকতম

জেনারেটিভ এআই প্রযুক্তিযুক্ত নয়া মডেলের স্মার্টফোন আনল রিয়েলমি

অত্যাধুনিক প্রযুক্তির নয়া মডেলের স্মার্টফোন কেনার পরিকল্পনা করছেন? আপনি কিনতেই পারেন রিয়েলমি সংস্থার নয়া...

আটকে একাধিক বিল, রাজভবনকে নোটিস পাঠাল সুপ্রিম কোর্ট

কলকাতা: রাজ্যের একাধিক বিল রাজভবনে আটকে আছে। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস সই করছেন না,...

‘পূর্ণ শক্তি দিয়ে সন্ত্রাস দমন’, কার্গিল দিবসে পাকিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি প্রধানমন্ত্রীর

নয়াদিল্লি: সম্প্রতি জম্মু ও কাশ্মীরে জঙ্গি হামলার ঘটনা ক্রমশ বাড়ছে। শুক্রবার কার্গিল বিজয় দিবসের...

নিট-এ শীর্ষ স্থানাধিকারীর সংখ্যা এক ধাক্কায় ৬১ থেকে নেমে আসবে ১৭-য়, সংশোধিত মেধা তালিকা সম্ভবত আজই

নয়াদিল্লি: স্নাতক স্তরের ডাক্তারি প্রবেশিকা পরীক্ষা নিট (NEET-UG)-এর সংশোধিত মেধা তালিকা ঘোষণা করা হতে...

আরও পড়ুন

জেনারেটিভ এআই প্রযুক্তিযুক্ত নয়া মডেলের স্মার্টফোন আনল রিয়েলমি

অত্যাধুনিক প্রযুক্তির নয়া মডেলের স্মার্টফোন কেনার পরিকল্পনা করছেন? আপনি কিনতেই পারেন রিয়েলমি সংস্থার নয়া...

ভারতের বাজারে এল নিকনের অত্যাধুনিক সেন্সরযুক্ত ক্যামেরা

চিত্রসাংবাদিক ও ছবি তুলতে ভালোবাসেন যাঁরা তাঁদের জন্য সুখবর। প্রখ্যাত জাপানি ক্যামেরা প্রস্তুতকারক সংস্থা...

স্টেট ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিলে গুণতে হবে বেশি টাকা, বাড়ল সুদের হার

স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া (এসবিআই) তাদের মার্জিনাল কস্ট অব লেন্ডিং রেট (এমসিএলআর) ১০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়েছে। এই বৃদ্ধির ফলে গাড়ি ঋণ, ব্যক্তিগত ঋণ এবং বাণিজ্যিক ঋণের ইএমআই-এর উপর প্রভাব পড়তে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঋণগ্রহীতাদের ইএমআই আরও ব্যয়বহুল হতে পারে। গৃহঋণের ক্ষেত্রে এর প্রভাব কম থাকতে পারে, কারণ গৃহঋণের সুদের হার রেপো রেটের উপর নির্ভর করে।
ইন্টারভিউয়ে কীরকম শরীরী ভঙ্গিমা থাকা উচিত বাড়তি মেদ ঝরানোর নয়া ট্রেন্ড ‘ওয়াটার ফাস্টিং’ কী?