উল্লেখযোগ্য সিদ্ধান্ত জানাল এলাহাবাদ হাইকোর্ট।
রাজ্য মেডিক্যাল সার্ভিসে তাঁর চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য ২ সেপ্টেম্বর মথুরা জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের আবেদন করেছিলেন ডাঃ খান।
লালা বলেছিলেন, কলকাতা শহরে কাজের দিনে অফিস টাইমে রাস্তা আটকে মিছিল বন্ধ করা উচিত। এই নিয়ে তৎকালীন সিপিএম নেতাদের রোষের মুখে পড়তে হয় বিচারপতি লালাকে।
এর পাশাপাশি আদালতের পর্যবেক্ষণ, "ব্যক্তিগত সম্পর্কে না গোলানো হলে সেটা দুই প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে চূড়ান্ত সীমালঙ্ঘনের পর্যায়ে পড়ে যায়।"
ভারতীয় সমাজে বিবাহ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।...বলল এহালাবাদ হাইকোর্ট।
ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে নিজেদের বক্তব্য পেশ করার পথ খোলা রাখা হয়েছে দম্পতির জন্য।
তদন্তের প্রাথমিক অবস্থায় মামলাটি অন্যত্র সরানোর পক্ষপাতী নয় সুপ্রিম কোর্ট!
তবে আদালতের নির্দেশের পরেও বেশ কয়েক ঘণ্টা ডঃ খানকে মুক্তি দিচ্ছিল না জেল কর্তৃপক্ষ
লখনউ: নাগরিকত্ব (সংশোধনী) আইন বা সিএএ-র বিরুদ্ধে বক্তৃতার জন্য কঠোর জাতীয় সুরক্ষা আইনের (NSA) অধীনে অভিযুক্ত উত্তরপ্রদেশের চিকিৎসক কাফিল খানকে (Kafeel Khan) আটক এবং তাঁর আটকের...
নয়াদিল্লি: এলাহবাদ হাইকোর্টের পর এ বার সুপ্রিম কোর্টের কাছেও মুখঝামটা খেল উত্তরপ্রদেশ সরকার। সিএএ বিরোধী আন্দোলনকারীদের নাম দিয়ে জনসমক্ষে যে পোস্টার তারা দিয়েছিল, সেই প্রসঙ্গে যোগী...