Homeশরীরস্বাস্থ্যপুজোর আগে বাড়তি ওজন নিয়ে চিন্তিত? বিট-এ পাবেন সমস্যার সমাধান  

পুজোর আগে বাড়তি ওজন নিয়ে চিন্তিত? বিট-এ পাবেন সমস্যার সমাধান  

পুজোর আগে বাড়তি ওজন নিয়ে সকলেই চিন্তিত। ওজন কমাতে নানা রকম পদ্ধতি অনুসরণ করেন সকলে। কেউ সারা দিন আধ পেটা খেয়ে থাকেন তো কেউ কঠিন এক্সারসাইজ করেন। আবার কেউ কেউ ওজন কমাতে নিত্য নতুন মর্নিং ড্রিংক্স খান।

প্রকাশিত

পুজোর আগে বাড়তি ওজন নিয়ে সকলেই চিন্তিত। ওজন কমাতে নানা রকম পদ্ধতি অনুসরণ করেন সকলে। কেউ সারা দিন আধ পেটা খেয়ে থাকেন তো কেউ কঠিন এক্সারসাইজ করেন। আবার কেউ কেউ ওজন কমাতে নিত্য নতুন মর্নিং ড্রিংক্স খান।

তবে, ওজন কমাতে শুধু একটি দুটো জিনিস মেনে চললে হবে না। মেনে চলতে হবে কঠিন নিয়ম। মর্নিং ড্রিংক্স থেকে এক্সারসাইজ, ডায়েট সবেতে দিতে হবে বিশেষ নজর। বিশেষ করে এক্সারসাইজের পর এমন খাবার খেতে হবে যাতে ওজন কমবে সঙ্গে শরীরে পুষ্টি জোগাবে।

বিটের খ্যাতি তার গাঢ় রঙের জন্য। যে কোনও রান্নায় এক টুকরো বিট পড়লে সেই পদটি বিটের রং নিয়ে নেয়। তবে এই সবজির মধ্যে কিন্তু স্বাস্থ্যগুণও প্রচুর। প্রতিদিন সকালে যদি বিটের রস বানিয়ে খেতে পারেন, তাহলেই কিন্তু শরীরের একাধিক সমস্যা দূর হয়।

রক্তচাপ কমায়-

বিটের রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রিক অক্সাইড। যা রক্তনালিগুলির মুখ খুলে দেয় এবং রক্তচাপের মাত্রা কমায়, রক্ত সঞ্চালন বাড়ে শরীরে। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়ম করে রোজ বিটের রস খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, আর শরীরও থাকে চাঙ্গা।


ত্বকের জন্য ভালো-

বিটে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক সুস্থ রাখে, জেল্লা বাড়ায়। ত্বকের দাগ-ছোপ, শুষ্কভাব, বলিরেখার মতো সাধারণ সমস্যাগুলি প্রতিরোধ করে এই সবজি। তাই রোজের ডায়েটে অবশ্যই রাখুন বিটের রস।



হজমশক্তি বাড়ায়-

আপনি কি ঘন ঘন হজমের সমস্যায় ভোগেন? তাহলে রোজ পান করুন বিটের রস। বিটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে। কোলন ক্যান্সার, হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিসের মতো ক্রনিক রোগের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।

পড়ুন: পুজোর আগে চটজলদি কোমরের মেদ কীভাবে কমাবেন? এই ৩ টি স্পেশাল এক্সারসাইজ করতে পারেন

ওজন হ্রাস করতে-

বিটের উপকারীতা মারাত্মক। যদি ওজন খুব বেড়ে যায়। তাহলে নিয়মিত সকালে ১ গ্লাস করে বিটের জুস খেয়ে দেখুন। ওজন দ্রুতই কমবে।

চুল পড়ার সমস্যা কমে-

বিটের মধ্যে রয়েছে আয়রন, ফোলেট এবং ভিটামিন সি। এই সব উপাদান চুল ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শুধু চুল পড়া কমায় না, পাশাপাশি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে বিটের রস।

শরীরস্বাস্থ্য সংক্রান্ত খবর পড়তে দেখুন খবর অনলাইন

📰 আমাদের পাশে থাকুন

নিরপেক্ষ ও সাহসী সাংবাদিকতা টিকিয়ে রাখতে খবর অনলাইন আপনার সহায়তা প্রয়োজন। আপনার ছোট্ট অনুদান আমাদের সত্য প্রকাশের পথে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে।

💠 সহায়তা করুন / Support Us

আপনার প্রশ্ন, আমাদের উত্তর

সাম্প্রতিকতম

শাহবাজের দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন, রঞ্জি ট্রফির ম্যাচে গুজরাতকে চাপে ফেলল বাংলা

কলকাতা: পাঁচ মাসের বিরতির পর চোটমুক্ত হয়ে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন করলেন বাংলার শাহবাজ আহমেদ। ডান...

বাংলায় শুরু হচ্ছে ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধন, সোমবারই ঘোষণা কমিশনের — ১ নভেম্বর থেকে ঘরে ঘরে বিএলও

নির্বাচন কমিশন সোমবার ঘোষণা করবে ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধন (SIR)-এর দিনক্ষণ। পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৫টি রাজ্যে মঙ্গলবার থেকেই কাজ শুরু। ১ নভেম্বর থেকে বাড়ি বাড়ি যাবেন বিএলও।

অস্ত্র-সহ আলফা (স্বাধীন)-এর সদস্য গ্রেফতার, উদ্ধার আরপিজি ও বিপুল গোলাবারুদ

অরূপ চক্রবর্তী, গুয়াহাটি: নিরাপত্তাবাহিনীর হাতে আবার ধরা পড়ল আলফা (স্বাধীন) সংগঠনের এক দুর্ধর্ষ ক্যাডার।...

স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলা ছোটগল্পের সমাজ ও সময়ের প্রতিফলন — আঠারোটি প্রবন্ধে বৈচিত্র্যে ভরপুর সংকলন

‘স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলা ছোটগল্পে সমাজ ও সময়ের দ্বন্দ্ব’ সংকলনে আঠারোটি প্রবন্ধের মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়েছে স্বাধীনোত্তর বাংলার সমাজ, রাজনীতি ও মানুষের অন্তর্জগৎ। সম্পাদনায় ড. রামেন্দ্র দাস।

আরও পড়ুন

রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে জিরে ভেজানো জল খাবেন কেন? জানুন আশ্চর্য উপকারিতা

জিরে ভেজানো জল শুধু হজম নয়, ওজন নিয়ন্ত্রণ, ঘুমের সমস্যা ও অ্যাসিডিটিও দূর করে। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে জিরে জল খাওয়ার উপকারিতা জেনে নিন বিস্তারিতভাবে।

শহুরে ভারতীয়রা মিষ্টিপ্রেমী হয়ে উঠেছে! সমীক্ষায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

সমীক্ষায় জানা গেছে, ভারতের ৫১% শহুরে পরিবার মাসে অন্তত ৩-৪ বার ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি খান। তবে ৫৫% নাগরিক এখন পছন্দ করছেন কম চিনি দেওয়া মিষ্টি। ডায়াবেটিস ও কৃত্রিম শর্করার ঝুঁকি নিয়েও সতর্ক বিশেষজ্ঞরা।

এক চিকিৎসকের আট বছরের লড়াইয়ে বড় জয়, ভুয়ো ওআরএস-এর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল FSSAI, আসল চিনবেন কী করে?

হায়দরাবাদের শিশু-রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. শিবরঞ্জনী সন্তোষের দীর্ঘ লড়াইয়ের ফলে বড় পদক্ষেপ নিল FSSAI। WHO-র নির্ধারিত মান না মেনে ‘ORS’ নামে বিক্রি হওয়া পানীয়ের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হল। শিশুদের জন্য বিপজ্জনক এই মিষ্টি পানীয় নিয়ে শুরু হয়েছিল তাঁর আইনি লড়াই প্রায় এক দশক আগে।