কলকাতা: দেবী শক্তির আরাধনা, একই সঙ্গে কৃষ্ণপক্ষের নিকষকালো অন্ধকার দূর করতে চারিদিকে আলোকিত সুসজ্জিত পরিবেশ।
সেজে উঠেছে তারাপীঠ, দক্ষিণেশ্বর, কামাখ্যা থেকে কালীঘাট। ভোর থেকেই মন্দির চত্বরে ব্যাপক ভক্ত সমাগম। বনেদি থেকে বারোয়ারি, বাড়ির পুজোরও প্রস্তুতি সম্পন্ন। ছবি: রাজীব বসু
সনাতন ধর্মমতে কালী বা কালিকা হচ্ছেন শক্তির দেবী। কাল শব্দটির অর্থ সময় হতে পারে, আবার এটা রং বোঝাতেও পারে, কাল তথা কৃষ্ণবর্ণ, এর অর্থ হতে পারে মৃত্যুবোধক। ছবি: রাজীব বসু
হিন্দু ধর্মে বিভিন্ন তিথিতে মা কালীর বিভিন্ন রূপের পুজো করা হয়। দেবীর আরাধনা সর্বজনবিদিত। কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের অমাবস্যা তিথিতে হয় কালী পুজো বা শ্যামা পুজো। ছবি: রাজীব বসু
কথিত আছে, দশেরাতে রাবণ বধের পর রামচন্দ্র অযোধ্যায় ফিরেছিলেন এই সময়ে, আর সেই প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে প্রদীপের আলোয় আলোয় সাজিয়ে তোলা হয় চারিদিক। যা দিওয়ালি বা দীপাবলি নামে পরিচিত। এই দীপালোকের আয়োজন পরম্পরাগত ভাবে আজও প্রবহমান। ছবি: রাজীব বসু
আলোকসজ্জা ও আতসবাজির উৎসবের মধ্য দিয়ে পুরো রাত ধরে কালী পুজো অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: রাজীব বসু
ঢাকুরিয়া যুবতীর্থ ক্লাব। ছবি: রাজীব বসু
আলো ঝলমলে পার্ক স্ট্রিট। ছবি: রাজীব বসু
আরও পড়ুন: দীপাবলিতে ‘মহরত ট্রেডিং’ কী? এক নজরে এর ইতিহাস ও তাৎপর্য