কলকাতা: অমাবস্যার পরে পড়ে গিয়েছে প্রতিপদ তিথি। হিসাবমতো শুরু হয়ে গিয়েছে মা কালীর বিসর্জন। তবে বনেদিবাড়ির হাতে গোনা কয়েকটি ঠাকুর ছাড়া সোমবার ঠাকুর বিসর্জন হয়েছে খুবই কম। বরং এ দিনও শহরের সর্বজনীন পুজোগুলোতে দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল। বাজি এ দিনও পুড়েছে, তবে গতকালের তুলনায় কম। মোট কথা, মহানগরী এখনও কালীপুজোয় মেতে আছে।
উত্তর কলকাতার অন্যতম বিখ্যাত কালীপুজো নব যুবক সংঘের পুজো। সীতারাম ঘোষ স্ট্রিটের এই পুজো ফাটাকেষ্টর পুজো নামে খ্যাত। ছবি: রাজীব বসু।
কালীপুজো মানে নারীশক্তির প্রকাশ। পাথুরিয়াঘাটা ব্যায়াম সমিতির কালীপুজোয় লাঠি খেলার মধ্যে দিয়ে মেয়েরা নারীশক্তির বার্তা দিচ্ছেন। ছবি: রাজীব বসু।
দক্ষিণ কলকাতার ঢাকুরিয়া যুবতীর্থের কালীপুজো এ বার ৫০ বছরে পড়ল। ছবি: রাজীব বসু।
ওয়েলিংটন অঞ্চলের হালদারবাড়ির কালীপুজোয় রয়েছে অভিনবত্ব। এখানে বিদ্যুতের আলো বন্ধ করে মোমবাতির আলোয় শুরু হয় পুজো। ছবি: রাজীব বসু।
রবীন্দ্র সরোবরের ধারে সাদার্ন অ্যাভিনিউয়ে লেক কালীবাড়ির পুজো এ বছর ৭৫ বছরে পড়ল। ১৯৪৯ সালে মন্দির প্রতিষ্ঠা করে এখানে পূজার সূচনা করেছিলেন হরিপদ চক্রবর্তী। ছবি: রাজীব বসু।
দক্ষিণেশ্বরের ভবতারিণী আমাদের সব সময়েই টানেন। আর কালীপূজার রাত হলে তো কথাই নেই। ভবতারিণী মন্দিরে চলছে আরতি। ছবি: রাজীব বসু।
জানবাজারের কালীপুজো মধ্য কলকাতার এক বিখ্যাত কালীপুজো। ছবি: রাজীব বসু।
প্রথামতো সোমবার ছিল প্রতিমা নিরঞ্জনের দিন। বিসর্জনে নিয়ে যাওয়ার আগে প্রতিমাকে বরণ করা হচ্ছে এক বনেদিবাড়িতে। ছবি: রাজীব বসু।
বনেদিবাড়ির কালীপ্রতিমা নিয়ে আসা হয়েছে বাবুঘাটে বিসর্জনের জন্য। ছবি: রাজীব বসু।
আরও পড়ুন