কোয়েম্বাটুরের জঙ্গলে ৩ জুন একটি অসুস্থ হাতিকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখেন বনকর্মীরা। তার পাশে তার তিন মাসের বাচ্চা আতঙ্কিত হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। তামিলনাড়ু বন বিভাগের কর্মীরা ক্রেন দিয়ে মাকে তুলে চিকিৎসা করেন। তিন দিনের চিকিৎসার পর মা হাতি সুস্থ হয়ে তার দলের সঙ্গে যোগ দেয়। তবে দুঃখজনকভাবে, মা হাতি তার বাচ্চাকে গ্রহণ করতে অস্বীকার করে।
বন বিভাগের কর্মী এবং পশুচিকিৎসকরা অনেক চেষ্টা করেও মা ও বাচ্চাকে একত্র করতে পারেননি। বিশেষজ্ঞরা জানান, বন্যপ্রাণীর ক্ষেত্রে এমন ঘটনা ঘটে। সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলে, বাচ্চাটিকে থেপ্পাকাডু নিয়ে যাওয়া হয় তার নিরাপত্তা এবং বেঁচে থাকার জন্য।
সেখানে বাচ্চা হাতিটির সঙ্গে আরও দুইটি বাচ্চা হাতি এবং ২৭টি বড় হাতি রয়েছে।
বনবিভাগের এক আধিকারিক জানিয়েছন, শিবিরে হাতির বাচ্চার যত্ন নেওয়ার জন্য বৈজ্ঞানিকভাবে উন্নত স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রোটোকল অনুসরণ করা হয়। শিবিরের মাহুতরা তাদের অভিজ্ঞতা এবং হাতিদের প্রতি নিঃস্বার্থ ভালোবাসার জন্য পরিচিত।
বনকর্মীদের আশা, ছোট হাতি তার মা না থাকার ব্যথা ভুলে স্বাভাবিক ভাবে বেড়ে উঠবে।
A feeling beyond words as we warmly embrace 3 months old baby elephant in our care who has been abandoned by his mother elephant.The mother was found sick and lying on the ground with her baby roaming around her in panic on 3rd June in Coimbatore.Tamil Nadu foresters lifted her… pic.twitter.com/9cPEBL66Hb
— Supriya Sahu IAS (@supriyasahuias) June 10, 2024