একটি উত্তরণ: এক অজানা প্রণম্য কাহিনি
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায়
১৮৮৮ সালে পরিব্রাজক রূপে তিনি বেরিয়ে পড়েছিলেন সারা ভারত পরিভ্রমণের জন্য। মানুষের ঈশ্বরকে দেখার জন্য, চেনার জন্য।
দীর্ঘ দু-আড়াই বছর বিভিন্ন স্থানে পরিভ্রমণের পরে...
রবিবারের পড়া: বর্ণময় ব্যক্তিত্ব সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে স্মরণ
১৯৭১। রাজ্যে চার বছরে তৃতীয় সাধারণ নির্বাচন। ’৬৭, ’৬৯-এর পর ’৭১। আগের নির্বাচন দু’টোর ফলের ভিত্তিতে যে দু’টি সরকার গঠিত হয়েছে, তার অভিজ্ঞতা রাজ্যবাসীর...
রবিবারের পড়া: প্রসঙ্গ মহালয়া
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায়
আর ঠিক তিন দিন পরেই কৃষ্ণা অমাবস্যা তিথি, মহালয়ার পুণ্য লগ্ন। বাঙালির শারদোৎসব হল বাঙালির সংস্কৃতির এক আন্তর্জাতিক রূপ। এই শারদোৎসবের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী...
রবিবারের পড়া: ইয়াসের তাণ্ডবে মানবতা বিপন্ন সুন্দরবনে, বিকল্প পথের সন্ধান
প্রতি বর্ষায় বাঁধে মাটি ফেলা হয়। কোনো রকমে চলে যায়, যতক্ষণ না একটা আয়লা, উম্পুন বা ইয়াস আসে।
রবিবারের পড়া: ১৫ বছর আগে এ ভাবে সমুদ্র-পরিবেশ ধ্বংস দেখে যদি কেউ কাঁদতেন!
‘পরিবেশ সুরক্ষা আইন ১৯৮৬’-এর অন্তর্গত ‘উপকূল নিয়ন্ত্রণ অঞ্চল’ আইন অনুযায়ী বছরের বৃহত্তম জোয়ারের (হাই টাইড) জল সমুদ্রতটের ভিতরে যেখানে স্পর্শ করে, তার পরেও ৫০০ মিটার এলাকার মধ্যে কোনো রকম নির্মাণ করা যাবে না। কিন্তু মন্দারমনিতে সেটা মানা হয়েছে কি?
রবিবারের ছড়া: অতিবাম হায় রাম!
দেবারুণ রায়
নয় নয় করে বাম
এগারোয় তৃণধাম
চাষার বেটার ঘাম
গামছায় মুছলাম
হেলেধরা নেতাটাকে হারালাম
কেউটে ধরার তেজ দেখালাম
গর্তে ঢোকার দাম পেইলাম
মন্ত্রীর মসনদে গেইলাম
ভাঙরের ভাঙাবেড়া...
রবিবারের পড়া: এক ভিন্ন আঙ্গিকে রবীন্দ্র-স্মরণ শিল্পী নমিতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের
আমজনতার মাঝে কবিই থাকতে চেয়েছেন তিনি আজীবন, মন্দির-মসজিদ-গির্জায় আবদ্ধ দেবতা হিসেবে নয়।
রবিবারের পড়া: ‘কাকে বলে ভালো থাকা?’ এমন প্রশ্ন তিনিই তুলতে পারেন
পাপিয়া মিত্র
এক কবি যেতে চেয়েছিলেন কীর্তনখোলা নদীর তীরে। আর এক কবি যেতে চেয়েছিলেন সান্ধ্যনদীর ধারে। জীবনের প্রান্ত সময়ে। কিন্তু দুঃসময় বলে কয়ে আসে না।...
রবিবারের পড়া: দেশে দেশে যত বিচিত্র ভোট
তপন মল্লিক চৌধুরী
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু কিছু কিছু দেশে এমন বিচিত্র পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ করা হয় যা রীতিমতো অবাক করে।...
রবিবারের পড়া: বঙ্গদেশের প্রথম সমাজসংস্কারক লক্ষ্মীকান্ত রায় চৌধুরীর ৪৫০ বছর
সপ্তদশ শতাব্দীতেই সমাজের কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করেছিলেন তিনি। তাই সে কারণেই সাবর্ণ কুলসূর্য রায় লক্ষ্মীকান্ত গঙ্গোপাধ্যায় মজুমদার চৌধুরী বঙ্গদেশের প্রথম সমাজসংস্কারক।