আর ছ’ দিন পরেই মহালয়া, পিতৃপক্ষের শেষ দিন। পরের দিনই শুরু হয়ে যাবে দেবীপক্ষ। দশ দিন পরেই মহাপঞ্চমী। বাঙালির ঘরে ঘরে এবং সর্বজনীন পূজামণ্ডপে দুর্গাপুজোর চূড়ান্ত প্রস্তুতি চলছে। কোনো কোনো গৃহস্থবাড়িতে পারিবারিক রীতি অনুযায়ী পুজো শুরুও হয়ে গিয়েছে।
এরই মধ্যে বৃষ্টিও থেমেছে। সেপ্টেম্বরের শেষ দিক থেকেই বৃষ্টির যে দাপট চলছিল তা অনেকটাই স্তিমিত। আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বৃষ্টি আরও কমবে। পুজোর আগেই বৃষ্টি কার্যত বিদায় নেবে। পুজোর সময় তেমন বৃষ্টি হবে না।
রবিবার ছিল কৃষ্ণ পক্ষের নবমী তিথি। এই উপলক্ষ্যে বেশ কিছু বাড়িতে মা দুর্গার কৃষ্ণানবম্যাদিকল্পারম্ভ এবং বোধনপর্ব সম্পন্ন হয়।
পূর্ব কলকাতার ট্যাংরার শীল লেনের দাসবাড়ির মোহন বৃন্দাবন মন্দিরে রবিবার থেকে শুরু হয়েছে পুজো। তাঁরই প্রস্তুতিতে শনিবার বাড়ির মহিলা সদস্যরা প্রতিমাকে গয়না পরান। রবিবার বাড়ির সদস্যরা পুজো ও আরতিতে যোগ দেন।
শুরু হয়েছে বিশ্বকাপ ক্রিকেট। হাতে ব্যাট আর ফ্ল্যাগ নিয়ে গ্লাভস-প্যাড-জার্সি-হেলমেট পরে ক্রিকেটের সাজে কুমারটুলি থেকে প্রতিমা আনলেন পাথুরিয়াঘাটা পাঁচের পল্লির মহিলা সদস্যরা। রবিবার ছিল বিশ্বকাপে ভারতের প্রথম ম্যাচ। সঙ্গে ঠাকুর আনা। দুয়ে মিলে ডবল উদযাপন।
ছবি: রাজীব বসু