কোথাও সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে, আবার কোথাও দর্শনার্থীরা প্রবেশ করতে পারছেন তবে রয়েছে নানা বিধিনিষেধ।
পুজোর গন্ধটুকু উপভোগ করতে সাধারণ মানুষ দূর থেকেই দর্শন করছেন দেবীকে, সঙ্গে রয়েছে স্যানিটাইজার আর মাস্ক।
করোনাভাইরাসের কারণে মহোৎসব উদযাপনে নানা রকমের নিষেধাজ্ঞা জারি হলেও পুজোর আনন্দ সম্পূর্ণ ভাবে উপভোগ করতে নেমে পড়েছেন বাঙালিরা।
এই পরিবারের ব্যবসা ছিল বন্দুকের, তাই উত্তর কলকাতার এই ঐতিহ্যমণ্ডিত বনেদিবাড়িকে অনেকেই ‘বন্দুকওয়ালা বাড়ি’ বলেই চেনেন।
দাঁ বাড়িতে দেবী অসুরদলনী দশভুজা নন, এখানে তিনি দ্বিভূজা, প্রসন্নবদনা এবং সিংহাসীনা।
সকাল আটটা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত নানান সামগ্রী সরবরাহের কাজের পর যাত্রী পরিবহণের কাজ করেন।
মনোহর ঘোষ ৩৬ বিঘা জমি দান করে একটি মন্দির নির্মাণ করে দিলেন দেবীর জন্য। সময়টা ১৬১০ সাল।
স্মিতা দাস ঠাকুরপুকুর এসবি পার্ক সর্বজনীনের পুজোয় এ বারে রোবট। ক্লাবের জেনারেল সেক্রেটরি সঞ্জয় মজুমদার বলেন, আমরা প্রতি মুহূর্তে নিজের সঙ্গে নিজেই বেঁচে থাকার যুদ্ধ করে...
এই বছরের বিশেষ আকর্ষণ ‘ড্রাইভ ইন দর্শন’। অর্থাৎ গাড়ি করে চলতে চলতেই ঠাকুর দেখা। এই তিনটি ক্লাবের ঠাকুর গাড়িতে বসেই দেখা যাবে।
কলকাতার বিভিন্ন আকর্ষণগুলিতে ভ্রমণের অভিজ্ঞতাকে স্মরণীয় করে তোলার উদ্দেশে এটি একটি অভিনব প্রয়াস।