পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায়
মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে হ্যান্ডশেক করেননি। বিধানচন্দ্র রায়কে আশীর্বাদও করেননি। বল্লভভাই পটেলের সঙ্গে কথাও বলেননি। কণ্ঠস্বর ছিল বজ্রকঠিন বলিষ্ঠতায় পূর্ণ। তিনি কি অহংকারী ছিলেন? না, মানুষটি ছিলেন অতি বিনম্র, কিন্তু আপন আদর্শের এক ঋত্বিক। তিনি হলেন বিপ্লবী হেমচন্দ্র ঘোষ।
১৮৮৪ সালের ২৪ অক্টোবর...
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায়
একটা সুবৃহৎ দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাস এত পক্ষপাতিত্ব করে লেখা হয়েছে, যার উদাহরণ পৃথিবীর অন্য কোথাও নেই। শুধু আমাদের দেশেই আছে। লেখা হয়েছে শুধু যেন গান্ধী, নেহরু, পটেল, রাজাজি আর কংগ্রেস দলটাই স্বাধীনতা এনেছে, আর বাকি অলিখিত অব্যক্ত ইতিহাসের যেন কোনও প্রভাব পড়েনি...
১৯৩৭ সালের মে মাসের একদিন নেতাজি তাঁদের এলগিন রোডের বাড়িতে একটা সভা ডাকলেন। সেই সভায় আরও অনেকের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন নেতাজির বন্ধু অ্যাডভোকেট নৃপেন্দ্রচন্দ্র মিত্রও।
সময় যত এগোচ্ছে, ততই বোঝা যাচ্ছে যে প্রকৃতির কাছে আমরা কতটা অসহায়। আর হব নাই বা কেন, যে ভাবে আমরা প্রকৃতির ওপরে অত্যাচার করে চলেছি, প্রকৃতি তার বদলা তো নেবেই।
চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে শুক্রবার স্বাক্ষরিত হল ঐতিহাসিক জুলাই জাতীয় সনদ। নতুন যাত্রার প্রতিশ্রুতি দিলেন ড. ইউনূস, বিক্ষোভে উত্তপ্ত হল ঢাকার সংসদ ভবন এলাকা।
কালীপুজো ও দীপাবলিতে রাত ৮টা থেকে ১০টার মধ্যে শুধুমাত্র সবুজ বাজি পোড়ানোর অনুমতি দিয়েছে কলকাতা পুলিশ। নিয়মভঙ্গ করলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হাই কোর্টও বাজি নিষিদ্ধ এলাকায় বিশেষ নজরদারির নির্দেশ দিয়েছে।
রায়চকে গঙ্গার তীরে খুলল ‘তাজ গঙ্গা কুটির রিসর্ট অ্যান্ড স্পা’। আইএইচসিএল-এর নতুন এই বিলাসবহুল রিসর্ট রাজ্যের পর্যটনে নতুন দিগন্ত খুলে দেবে বলে আশাবাদী কর্তৃপক্ষ।
ডার্বির আগে ঐতিহ্যমণ্ডিত আইএফএ শিল্ডের কার্নিভাল মাতাল কলকাতা। মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের প্রাক্তন তারকাদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হল টক শো ও কুইজ প্রতিযোগিতা, বিজয়ীদের হাতে ফাইনালের টিকিট।