রূপচর্চাতেও আলুর কদর খুব। আলুর মধ্যে থাকা পটাশিয়াম ত্বকের বয়স কমিয়ে দেয়। এছাড়াও আলুতে থাকে বিভিন্ন ফাইবার, খনিজ, ভিটামিন। যা ত্বকের মধ্যে রক্ত সঞ্চালন ভালো রাখে। সেই সঙ্গে আজীবন ত্বককে রাখে কোমল।

পুজোর ৫ টা দিন নিজেকে সাজিয়ে তুলুন একেবারে অন্য লুকে। সেই সাজ দেখে যেন চমকে ওঠে প্রায় সকলে। কিন্তু কীভাবে সাজবেন পুজোর ৫ দিন বরং জেনে নেওয়া যাক।

পুজোর আর তো বেশিদিন বাকী নেই। কিন্তু আপনার ত্বকে কোনও উজ্জ্বলতা নেই। উজ্জ্বল আর নিখুঁত ত্বক কে না চায়। সুন্দর ত্বক পেতে প্রায় সকলেই কত রকমের পন্থাই অবলম্বন করেন।

আর কয়েকটা দিন বাকী পুজো আসতে। কিন্তু সেইভাবে নিজের দিকে খেয়াল দিতে পারছেন না।...

পুজো যে একেবারে দরজায় কড়া নাড়ছে। কিন্তু আপনার নাজেহাল অবস্থা চুল নিয়ে। যতদিন যাচ্ছে বাড়ছে চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা।

হাতে আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকি, তারপরেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো আসতে চলেছে। আর এই দুর্গাপুজোর সময়ে জেল্লাদার ত্বকের স্বপ্ন কে না দেখেন।

নিমের ফল থেকে সরাসরি নিম তেল সংগ্রহ করা হয় বলে এই তেলের বিশুদ্ধতা সম্পর্কে সন্দেহের অবকাশ নেই। স্কিনকেয়ারে নিম তেল যোগ করলে তো উপকার পাবেন হাতেনাতে।

গরমে যে শুধু ত্বকে তেলতেলে ভাব দেখা দেয়, তা নয়। ত্বকের পাশাপাশি এই একই সমস্যা দেখা দেয় চুল ও স্ক্যাল্পেও। তৈলাক্ত স্ক্যাল্প খুশকি ও চুলকানির সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। 

গ্রীষ্মে প্রখর দাবদাহে ওষ্ঠাগত প্রাণ। গরম বাড়লেই দেখা দেয় ঘামাচির সমস্যা। ঘামাচির কারণে শরীর চুলকায়। জামাকাপড় পরেও অস্বস্তি লাগে। 

বাতাসে উষ্ণতা বাড়ার সাথে সাথে ত্বকে এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। সূর্যের তাপ এবং ধুলো বালির কারণে এই সময়ে ত্বকের জন্য প্রয়োজন বাড়তি যত্নর। রান্না ঘরের উপাদান গিয়ে ত্বক চর্চার চল চলে আসছে বহু যুগ ধরে।  ত্বকের যাবতীয় সমস্যা দূর করা সম্ভব ঘরোয়া উপায়। ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে, ট্যান দূর করতে প্রায় অনেকেই ঘরোয়া টোটকার ওপর ভরসা করেন। তবে ত্বক উজ্জ্বল করতে কাজে লাগাতে পারেন কিউই ফলকে।

ঋতু অনুয়ায়ী ত্বকের যত্ন ও পরিচর্যা ভিন্ন। তার মধ্যে গরমকালে ত্বকের বিশেষ রুপচর্চা প্রয়োজন হয়। সূর্যের তাপ এবং ধুলোবালির কারণে এই সময়ে ত্বকের জন্য প্রয়োজন বাড়তি যত্নর।

বর্তমানে ইন্টারনেটের যুগে প্রায় কমবেশি প্রত্যকেই সোশ্যাল মিডিয়ার ওপরে আসক্ত। এত বেশি পরিমাণে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপরে নির্ভরশীল হওয়ার ফল যে শরীরের ওপরে পড়ছে। সে খেয়াল প্রায় অনেকেই করেন না। চোখের নিচের ফোলা ভাব বলে দেয় কতটা নিজেদের ব্যাপারে বেখেয়ালি।